Logo

অর্থনীতি    >>   এলডিসি উত্তরণের পর সুবিধা থাকবে না: অর্থ উপদেষ্টা

এলডিসি উত্তরণের পর সুবিধা থাকবে না: অর্থ উপদেষ্টা

এলডিসি উত্তরণের পর সুবিধা থাকবে না: অর্থ উপদেষ্টা

অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, এলডিসি উত্তরণের পর বাইরের অনেক সুবিধা মিলবে না এবং শিল্প সুরক্ষা ও রফতানি সক্ষমতা বাড়ানোর নামে দেয়া সুবিধা ধীরে ধীরে কমে আসবে। মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে আয়োজিত ভ্যাট দিবস অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ এলডিসি উত্তরণের পর নতুন অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “এলডিসি থেকে উত্তরণের পর বাইরের অনেক সুবিধা আর পাওয়া যাবে না। এসব সুবিধা ধীরে ধীরে কমবে, যেমন শিল্প সুরক্ষা ও রফতানি সক্ষমতা বৃদ্ধির নামে দেওয়া সুবিধা।”

তিনি আরও বলেন, “করদাতাদের জন্য প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ সেবা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। সবাই একই হারে ট্যাক্স দিতে পারবে না, যার যার আয় অনুযায়ী কর দিতে হবে। হজের ক্ষেত্রে কর কমানো হয়েছে, কিন্তু এর অর্থ হলো ভ্যাট না দিলে সেই ধরনের সেবা দেওয়া সম্ভব হবে না। ভ্যাট না দিলে পরবর্তী প্রজন্ম সেবা থেকে বঞ্চিত হবে।”

এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান এলডিসি উত্তরণের পর ভ্যাট কমানোর কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, “ভ্যাট আদায় বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে জনগণ ভ্যাট দিতে চাইলেও, অনেক ব্যবসায়ী ঠিকমতো জমা দেন না। এই সমস্যা সমাধানে অটোমেশন প্রক্রিয়া কার্যকর করা হচ্ছে যাতে করদাতারা ঘরে বসেই কর দিতে পারেন।”

তিনি আরও বলেন, “ঋণের বোঝা কমানোর জন্য ভ্যাট-ট্যাক্স দিতে হবে। রেমিট্যান্স যোদ্ধারা দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। রাষ্ট্র সংস্কার এবং দুর্নীতি দমন করতে হবে দেশের ১৮ কোটি মানুষের ৩৪ কোটি চোখকে ব্যবহার করে।”

অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, এলডিসি উত্তরণের পর বাইরের অনেক সুবিধা মিলবে না এবং শিল্প সুরক্ষা ও রফতানি সক্ষমতা বাড়ানোর নামে দেয়া সুবিধা ধীরে ধীরে কমে আসবে। মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে আয়োজিত ভ্যাট দিবস অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ এলডিসি উত্তরণের পর নতুন অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “এলডিসি থেকে উত্তরণের পর বাইরের অনেক সুবিধা আর পাওয়া যাবে না। এসব সুবিধা ধীরে ধীরে কমবে, যেমন শিল্প সুরক্ষা ও রফতানি সক্ষমতা বৃদ্ধির নামে দেওয়া সুবিধা।”

তিনি আরও বলেন, “করদাতাদের জন্য প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ সেবা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। সবাই একই হারে ট্যাক্স দিতে পারবে না, যার যার আয় অনুযায়ী কর দিতে হবে। হজের ক্ষেত্রে কর কমানো হয়েছে, কিন্তু এর অর্থ হলো ভ্যাট না দিলে সেই ধরনের সেবা দেওয়া সম্ভব হবে না। ভ্যাট না দিলে পরবর্তী প্রজন্ম সেবা থেকে বঞ্চিত হবে।”

এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান এলডিসি উত্তরণের পর ভ্যাট কমানোর কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, “ভ্যাট আদায় বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে জনগণ ভ্যাট দিতে চাইলেও, অনেক ব্যবসায়ী ঠিকমতো জমা দেন না। এই সমস্যা সমাধানে অটোমেশন প্রক্রিয়া কার্যকর করা হচ্ছে যাতে করদাতারা ঘরে বসেই কর দিতে পারেন।”

তিনি আরও বলেন, “ঋণের বোঝা কমানোর জন্য ভ্যাট-ট্যাক্স দিতে হবে। রেমিট্যান্স যোদ্ধারা দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। রাষ্ট্র সংস্কার এবং দুর্নীতি দমন করতে হবে দেশের ১৮ কোটি মানুষের ৩৪ কোটি চোখকে ব্যবহার করে।”